একটি ওয়েবসাইটকে গুগলের প্রথম পেজে আনার জন্য আপনাকে এসইও জানতে হবে। আপনি যদি সঠিকভাবে এসইও না জানেন তাহলে আপনি কখনোই আপনার ওয়েবসাইটকে গুগলের প্রথম পেজে আনতে পারবেন না।
এসইও |
আর এসইও করার জন্য আপনাকে দুটি উপায় অবলম্বন করতে হবে। একটি হল অনপেজ এসইও এবং অপরটি হল অফ পেজ এসইও। আসলে একটি ওয়েবসাইটকে গুগলের প্রথম পেজে আনার জন্য অনপেজ এসইও সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব বহন করে থাকে।
তাই আপনাকে প্রথমে অনপেজ এসইও সম্পূর্ণ জানতে হবে। আর অনপেজ এসইও করার জন্য আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হবে।
অন পেজ এসইও কি?
অন পেজ এসইও হল এমন একটি প্রসেস। যে প্রসেসের মাধ্যমে কোন ওয়েবসাইটের যে কোন পেজের অপটিমাইজ করে অধিকতর ট্রাফিক বা ভিসিটর পাবার পদ্ধতি।অন পেজ এসইও কে অপটিমাইজ করতে আমরা ওয়েবপেজ ও এইচটিএমএল সোর্স কোড দুইভাবেই কাজ করে থাকি।
SEO এর পার্ট কি কি?
SEO এর পার্ট হল দুইটি একটি হল অন পেজ SEO এবং অপরটি হল অফ পেজ এসইও। অন পেজ এসইও মুলত ওয়েবসাইট এর ভেতরের কাজকে বুঝিয়ে থাকে যেমনঃ কিওয়ার্ড রিসার্চ ইত্যাদি।এছাড়াও ডোমেইন নেম সিলেকসন অন পেজ এসইও কনটেন্ট এর ভেতর যে কাজ করতে হয় তা হলঃ
- ইউআরএল সেটআপ
- মেটা ডিসক্রিপসন
- মেটা টাইটেল
- ইমেজ অপটিমাইজ
- ইন্টারনাল লিঙ্কিং
- অ্যানালিটিকস সেট আপ
- সাইট স্পিড
- এসট্রাকচার এর সেট আপ
- ওয়েবমাস্টার টুল সাবমিসন
- রোবট টেক্সট সেট আপ
- সাইটম্যাপ বানানো ও সাবমিটডাটা ইত্যাদি।
অন পেজ SEO কি বিশাল বিষয়?
হ্যাঁ, অন পেজ এসইও বিশাল! আপনার দোকানে যদি মালামাল না থাকে। আপনি যত প্রচার ও প্রচারণা চালান না কেন আপনার দোকানে কাস্টমার এসে চলে যাবে। কারণ হচ্ছে আপনার দোকানে তেমন কোন মালামাল নাই যে ক্রেতা কিনবে।ঠিক তেমনিভাবে আপনার ওয়েবসাইট এর অন পেজ এসইও না করা থাকলে যত ভালই আপনি অফ পেজ SEO করেন না কেন। আপনি খুব বেশি লাভবান হতে পারবেন না।
অফ পেজ SEO কি?
অফ পেজ এসইও বলতে আমরা বলতে পারি যে আপনি দোকান দিলেন কেউ জানলো না যে ঐ জাইগায় সকল ধরনের মালামাল পাওয়া যায় এমন একটা দোকান রয়েছে। আপনি বলেন আপনার দোকানে কোন কাস্টমার আসবে।আসবে না কারণ হল কেউ জানেন না তাই। আপনি যদি লোক জনদের জানান তাহলে আপনি কাস্টমার পাবেন। আর এই প্রচারণা চালালেন এটাই হল এসইও এর দৃষ্টিতে অফ পেজ এসইও।
সত্যি কথা বলতে আমরা অফ পেজ এসইও এর নির্দিষ্ট কোন সংজ্ঞা দিতে পারি না। কারণ হল এটি একটি তর্কসাপেক্ষ বিষয়। তবে একে অনেকই লিঙ্ক বিল্ডিং করার মাধ্যমে সাইট এর সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফল পেজে নিজের ওয়েবসাইটকে সামনে এগিয়ে নেওয়া পদ্ধতি বলে।
অফ পেজ SEO এর কোন পার্ট আছে নাকি?
অফ পেজ এসইও এর আসলে নির্দিষ্ট কোন পার্ট বা অংশ নেই। এসইও এর কিছু সাধারণ পার্ট রয়েছে তা বলার আগে আমি লিংক বিল্ডিং কি তা নিয়ে কিছু বলে নেই।তানাহলে হয়তো আপনার মনে আবার এই লিংক বিল্ডিং কি তাই প্রশ্ন থেকে যাবে। লিংক বিল্ডিং কে সাধারণত আমরা বলতে পারি ভোট। আমাদের দেশে যেমনঃ কেউ ভোটে দাঁড়ালে তাকে আমরা ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে থাকি।
আবার অন্যকে পরাজিত করি। তেমনি কেউ আপনাকে/ আপনার ওয়েবসাইট কে লিংক করলে আমরা ধরে নিতে পারি যে আপনাকে সে ভোট দিয়েছে। যার ফলে আপনার শক্তি বাড়ছে। লিংক বিল্ডিং এর কিছু সাধারণ পার্ট রয়েছে যেমনঃ
- ইনফোগ্রাফিক্স সাবমিশন
- ডকুমেন্ট সাবমিশন
- গেস্ট পোস্টিং
- ভিডিও সাবমিশন
- ব্লগ কমেন্টিং
- সোশ্যাল বুকমার্কিং
- ফোরাম পোস্টিং
- আর্টিকেল সাবমিসন ইত্যাদি।
অন পেজ এসইও এর রেংকিং ফ্যাক্টর গুলো কি কি?
- কিওয়ার্ড যুক্ত টাইটেল ব্যবহার করুন।
- লং পোস্ট করার চেষ্টা করুন।
- মেটা ডেসক্রিপশন সুন্দরভাবে লিখুন।
- কাস্টম পার্মালিনক।
- ইন্টারনাল লিংকিং।
- সার্চ কনসোল আর বিং ওয়েবমাস্টার টুল ব্যবহার করুন।
- ইমেজ ALT TAG ব্যবহার করুন।
- লোডিং টাইম কমানোর চেষ্টা করুন।
কিওয়ার্ড যুক্ত টাইটেল ব্যবহার করুন
আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আপনি যখনই কোন পোস্ট ওয়েবসাইটে লিখবেন সেই পোস্টে অবশ্যই কিওয়ার্ড যুক্ত টাইটেল ব্যবহার করবেন।আর আপনি যেই পোষ্টটি লিখেছেন সেই পোষ্টটি মূলত মানুষ গুগলে কিভাবে সার্চ করে সেটি আগে দেখে নিবেন। দেখে নেওয়া পরে আপনি চেষ্টা করবেন সব সময় কম কম্পিটিশন যুক্ত কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করার।
কারণ হল আপনি যখনই কম কম্পিটিশন যুক্ত কিওয়ার্ড ব্যবহার করবেন। আপনি খুব সহজেই গুগলের প্রথম পেজে আপনার ওই পোস্টটিকে নিয়ে আসতে পারবেন।
টাইটেলের শুরুর দিকে সবসময় আপনার মেইন কি ওয়ার্ডটি রাখার চেষ্টা করবেন। আপনি টাইটেলকে যত সুন্দরভাবে সাজাতে পারবেন। আপনার ওয়েবসাইটের পোস্টগুলো রেঙ্ক করার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে।
আপনি কখনোই এলোপাথাড়িভাব টাইটেল ব্যবহার করবেন না। টাইটেলে অবশ্যই সার্চেবল কিওয়ার্ড যুক্ত করে তারপরই কেবলমাত্র আপনি পোস্টটি লেখা শুরু করবেন।
আপনি যদি আমার এই পোস্টটির দিকে লক্ষ্য করে থাকেন। তাহলে দেখবেন আমার পোস্টের টাইটেলে আমি সার্চেবল যে কি ওয়ার্ডটি রয়েছে সেটি ব্যবহার করেছি।
আর সেটি হল অন পেজ এসইও। যেমন আমার এই পোস্টের মেইন কি ওয়ার্ড হচ্ছে অন পেজ এসইও ফেক্টর। আমি যেমনটি ভাবে রেখেছি আপনারাও ঠিক একইভাবে আপনার টাইটেল এর মধ্যে কিওয়ার্ড ব্যবহার করবেন।
লং পোস্ট করার চেষ্টা করুন
আপনি যখন পোস্ট করবেন সবসময় চেষ্টা করবেন পোস্টটিকে বড় করে বিস্তারিত লেখার জন্য। আপনি যখন বড় করে একটি পোস্ট লিখবেন তখন দেখবেন যে ওই পোস্টের ভিতরে অনেকবার আপনার যে মেইন কি ওয়ার্ড টি আছে।সেটি অটোমেটিক চলে আসবে এতে করে রেংক পাবার জন্য আপনার সুবিধা হবে। একটি পোস্ট যখন বড় করে লেখা হয় সেটি পড়তেও অবশ্যই সময় বেশি লাগে গুগলের নতুন যে অ্যালগরিদম সেই অ্যালগোরিদমে এই রিডিং লেভেল যত ভাল হবে। ফলে ওই পোস্টটি ততো বেশি রেংক করবে।
ইউটিউবে যেমন ভিডিও যত ভাল হয় সেই ভিডিওটি কিন্তু ততবেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে থাকে।
ঠিক তেমনিভাবে আপনার পোষ্ট যত বেশি সময় নিয়ে মানুষ পড়বে ততবেশি পোষ্টটি মানুষের সামনে গুগল ইম্প্রেশন করাবে।
তবে অবশ্যই যে ব্যাপারটি মাথায় রাখবেন প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন কিছুই ভাল হয় না। তেমনি আপনার পোস্টটি বড় করতে গিয়ে যেন আপনার প্রধান যেই বিষয় সেটি যেন হারিয়ে না যায় সেদিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখবেন।
মেটা ডেসক্রিপশন সুন্দরভাবে লিখুন
ওয়েবসাইটে প্রতিটি পোস্ট করার সময় অবশ্যই মেটা ডেসক্রিপশন লিখবেন। আমরা বেশিরভাগ সময় শুধু পোস্ট লিখে যাই কিন্তু কোন মেটা ডেসক্রিপশন লিখিনা।যার ফলে আমাদের পোস্টগুলো গুগলে রেংক কম করে। তার কারণ হল এই মেটা ডেসক্রিপশন। শুধুমাত্র যে সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে সেই সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে পড়ে থাকে।
আমরা মানুষরা ডেসক্রিপশন খুবই কম পড়ে থাকি। এটি মূলত লেখা হল সার্চ ইঞ্জিনের জন্য। মেটা ডিস্ক্রিপশন লেখার সময় অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন আপনার টাইটেল এর মেইন কি ওয়ার্ডটি যেন এর মধ্যে থাকে।
আপনার মেইন কি ওয়ার্ড যখন সার্চ ইঞ্জিন খুব সহজে খুজে পাবে। আপনি দেখবেন আপনার সেই পোষ্টটি তাড়াতাড়ি রেংক করবে। তাই সঠিকভাবে মেটা ডিস্ক্রিপশন লেখার চেষ্টা করবেন।
কাস্টম পার্মালিংক
ওয়েবসাইটে প্রতিটি পোস্ট করার সময় আপনি অবশ্যই কাস্টম পার্মালিংক ব্যবহার করবেন। আপনি যখন পোস্ট করেন অবশ্যই পার্মালিংক এর প্রতি নজর দিবেন।এমন যেন না হয় যে আপনি শুধু টাইটেল যেভাবে দিয়েছেন পার্মালিংক ওইভাবে দিয়েছেন। আপনি মেইন কি ওয়ার্ড টাকে পার্মালিংক এর মাঝে রাখুন পার্মালিংক ছোট করুন বেশি বড় করার প্রয়োজন নেই।
আর অবশ্যই কাস্টম পার্মালিংক করার সময় চেষ্টা করবেন। আপনার মেইন কীওয়ার্ডটি যেন প্রথমে থাকে এটি করতে অবশ্যই ভুল করবেন না। আপনি যত সুন্দর ভাবে পার্মালিংক সাজাতে পারবেন। আপনার পোস্ট রেংক করার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে।
ইন্টারনাল লিংকিং
আপনি যখন একটি পোস্ট লিখবেন সব সময় চেষ্টা করবেন আপনার সেই পোস্টের ব্যাকলিংক করার জন্য। আর সেই ব্যাকলিংক যেন হয়ে থাকে আপনার সাইটের ভেতর।আপনার সাইটের ভেতর আপনি যত বেশি ব্যাকলিংক করতে পারবেন আপনার সেই পোষ্টটি ততবেশি গুগল ও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে রেংক করতে সাহায্য করবে।
সার্চ কনসোল আর বিং ওয়েবমাস্টার টুল ব্যবহার করুন
আপনার ওয়েবসাইটে যখন পাঁচ থেকে ছয়টি পোস্ট দেওয়া শেষ হবে। তারপর আপনি গুগোল সার্চ কনসোল এবং বিং এর ওয়েবমাস্টার টুল ব্যবহার করবেন। আপনার ওয়েবসাইটটিকে গুগলের সার্চ কনসোল এবং বিং এর ওয়েবমাস্টার টুল এ সঠিকভাবে সাবমিট করুন।
আর সঠিকভাবে একটি সাইট ম্যাপ তৈরি করে নিন। যাতে করে ঐ দুটি সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইটে সঠিকভাবে প্রবেশ করতে পারে। এবং আপনার ওয়েবসাইটে যে ইনফরমেশন গুলো থাকে।
সেটি যেন সার্চ ইঞ্জিন সহজে ইনডেক্স করে নিতে পারে। আপনার ওয়েবসাইটকে ভালো অবস্থানে আনার জন্য এই টুলস এর বিকল্প আসলে আর কোন কিছু নেই।
এই টুল থেকে আপনি আপনার সাইটের পারফরম্যান্স ,ত্রুটি এবং কি কি কিওয়ার্ড সার্চ করে আপনার সাইটে ভিজিটর ভিজিট করতেছেন এটি সহজে জানতে পারবেন।
এবং পরবর্তীতে আপনি যদি ঐ সকল কিওয়ার্ড নিয়ে পুনরায় আবার পোস্ট লিখলে খুব সহজেই রেংক করাতে পারবেন।
ইমেজ ALT TAG ব্যবহার করুন
আপনি যখন একটি পোস্ট লিখবেন সেই পোস্টে আপনি যতগুলো ইমেজ ব্যবহার করেন। আপনি সবসময় সেই ইমেজের অল্টার টেক্সট দিতে কখনো ভুলবেন না। তার কারণ হল এই ইমেজের অল্টার টেক্সট পড়েই সার্চ ইঞ্জিনগুলো বুঝে নেয় যে আসলে ইমেজটি কি সম্পর্কে।আর অবশ্যই অল্টার ট্যাগ ব্যবহার করার সময় আপনি আপনার মেইন কি ওয়ার্ড এই ট্যাগের ভেতর রাখবেন। এতে করে আপনার পোস্ট রেংক করতে সাহায্য করবে।
রেস্পন্সিভ ডিজাইন করুন সুন্দরভাবে
আপনার ওয়েবসাইটটি রেস্পন্সিভ ও খুব সুন্দরভাবে ডিজাইন করুন। আপনার সাইটে বিভিন্ন দেশ থেকে ভিজিটর আসতে পারে। আর ভিন্ন ভিন্ন ডিভাইস থেকে আপনার সাইট ভিজিট করতে পারে। তো এখন আপনার ওয়েবসাইটটি যদি রেস্পন্সিভ ডিজাইন করা না থাকে।তাহলে সঠিক ভাবে আপনার সাইটটি দেখা যাবে না। এর ফলে আপনি ঐ সকল ভিজিটর গুলো হারাবেন। আর আপনি যদি সঠিকভাবে ওয়েবসাইটকে রেস্পন্সিভ ডিজাইন করে থাকেন। তাহলে দেখবেন সকল ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে সঠিকভাবে ভিজিট করতে পারবে।
অর্থাৎ তাদের ডিভাইসে আপনার সাইটটি সঠিকভাবে দেখতে পারবে এতে করে ভিজিটর পর্যায়ক্রমে আপনার সাইটে বৃদ্ধি পাবে। তাই ওয়েবসাইটের রেস্পন্সিভ ডিজাইনের প্রতি নজর দিবেন।
লোডিং টাইম কমানোর চেষ্টা করুন
আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং টাইম কমানোর চেষ্টা করবেন। আপনার সাইট যত দ্রুত লোড করাতে পারবেন। আপনি দেখবেন ততবেশি সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইটকে রেংক দেবার চেষ্টা করবে।এবং ভিজিটর আপনার সাইটে যেতে আগ্রহ দেখাবে। আর যদি আপনার সাইট লোড নিতে অনেক সময় নেয়। তাহলে আপনার সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে রেংক পেতে অনেক লাগবে।
এবং ওয়েবসাইটের ভিজিটররা যারা ভিজিট করবে। তারা আপনার সাইটটিকে এড়িয়ে অর্থাৎ আপনার সাইটটি তারা আর ভিজিট করবে না।
ধরুন আপনি একটি সাইটে প্রবেশ করতে গেলেন কিন্তু সেই সাইটটি অনেক সময় ধরে লোড নিচ্ছে সেই সাইটে আপনি প্রবেশ করতে পারছেন না।
আপনি নিজেই দেখবেন আপনি সেই সাইট থেকে বের হয়ে ওই একই বিষয়ের উপর আপনি অন্য একটি সাইটে প্রবেশ করবেন যে এই সাইটটিতে খুব দ্রুত ভাবে লোড নেয়।
তাই আপনি আপনার সাইটটিকে যত বেশি কম সময়ে দ্রুত লোড করাতে পারবেন দেখবেন ভিজিটররা ততবেশি আপনার সাইটের প্রতি আকৃষ্ট হবে। তাই লোডিং টাইম এর উপর খুব ভাল করে মনোযোগ দিন আর চেষ্টা করবেন লোডিং টাইম কমানোর জন্য।
পরিশেষে বলা যায় আপনি যদি উপরের এসইও রেংকিং ফ্যাক্টর গুলো মেনে চলেন। তাহলে দেখবেন যে আপনি খুব দ্রুত আপনার ওয়েবসাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিনে রেংক করাতে পেরেছেন।