গবেষণা কি | গবেষণা কত প্রকার ও কি কি

একটি দেশের উন্নতির জন্য বৃহৎ পরিসরে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার বিকল্প নেই৷ গবেষণার মাধ্যমেই একটি দেশ ও জাতি উন্নয়নের ধারায় নিজেকে যুক্ত করতে পারে৷ তবে নিজ দেশের গন্ডি পেরিয়ে আজকাল গবেষণালব্ধ ফলাফল বৈশ্বিকভাবেও কাজে লাগছে৷
গবেষণা
গবেষণা

বৃহৎ কোন গবেষণা প্রকৃল্পে আজকাল বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নামকরা সব গবেষক একটি দলে মিলেমিশে কাজ করেন৷ এর অন্যতম কারণ হল বৃহৎ প্রকল্প পরিচাল্পনার জন্য যে বিশাল অঙ্কের অর্থ ব্যয় করতে হয় তা অনেক দেশের একার পক্ষে করা সম্ভব হয় না৷ 

সকলে মিলে করলে বৃহৎ প্রকল্পগুলোর অর্থ পরস্পর ভাগাভাগি করে নেয়ার ফলে তা প্রকল্প ব্যয় কমিয়ে দিতে পারে৷ তাছাড়া বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন মানের গবেষক মিলে যদি একসাথে কাজ করেন তবে তা অনেক বেশি ফলদায়ক হয়৷ 

এছাড়া আন্তর্জাতিক মানের গবেষণাগার সকল দেশে নেই৷ একসাথে কাজ করলে এক দেশের গবেষক অন্য দেশের গবেষণাগার ব্যবহার করে কাজ করতে পারে৷ বিশ্বের সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে এ ধরনের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হয়৷ 

এর ফলে এক দেশের গবেষকের গবেষণালব্ধ জ্ঞানের সাথে অন্য দেশের গবেষকের জ্ঞানের সম্মিলন ঘটে৷ জ্ঞানের এই আদান প্রদানে পুরো প্রকল্পটিই অনেক সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে৷ বৈশ্বিক সামাজিকীকরণে এটি বিরাট ভূমিকা রাখে৷ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কারণে গবেষণা বিষয়টি বর্তমানে নতুন মাত্রা পেয়েছে৷

উন্নত ধনী দেশগুলো যে বিশাল বাজেটের গবেষণাগুলো চালিয়ে থাকে উন্নয়নশীল বা গরীব দেশগুলোর অত বিশাল বাজেট খরচ করে গবেষণা কার্যক্রম চালাতে পারে না৷ এক্ষেত্রে বিভিন্ন গবেষণার বিস্তারিত বিবরণ ও ফলাফল বিশ্বব্যপী ব্লগ ওয়েবসাইট প্রভৃতির মাধ্যমে শেয়ার করা হলে তা সারাবিশ্বের গবেষকদের জন্য সুফল বয়ে আনতে পারে৷ 

বিশ্বের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কর্মরত গবেষকদের দ্বারা পরিচালিত এমন অসংখ্য কার্যকরী ব্লগ রয়েছে যেমনঃ বায়োকেমিস্ট্রি বিষয়ের গবেষণার জন্য পরিচালিত পুরস্কারজয়ী ব্লগ সাইট হল BU Research Blog ইত্যাদি৷

একই অনলাইনে বিভিন্ন ভার্চুয়াল ল্যাবরেটরি রয়েছে যেগুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে যে কোন স্থান থেকে ব্যবহার করে হাতে কলমে বিজ্ঞানের বিষয় চর্চা বা গবেষণা করা সম্ভব৷ এরকম বেশকিছু অনলাইন ল্যাবের মধ্যে go lab project edu olabs. edu. in প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য৷  

গবেষণার ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির একটি অনন্য অবদান হল একটি বহুভাষিক মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়া। উইকি হল হাওয়াইয়ান ভাষার একটি শব্দ যার অর্থ ছোট ছোট পায়ে হাঁটা। যেহেতু উইকিপিডিয়া সারা বিশ্বের বিভিন্ন মানুষের ছোট ছোট অবদানের মাধ্যমে আজ এক নলেজ পোর্টালে পরিণত হয়েছে। 

বর্তমানে যে কোন বিষয়ের তথ্য জানার প্রয়োজনে আমরা উইকিপিডিয়ার দ্বারস্থ হয়ে থাকি। ঊইকিপিডিয়ার সবচাইতে বড় বিষয় হলো এখানে প্রাপ্ত তথ্য সমূহ প্রশ্নাতীত। জিমি ওয়েলস এবং ল্যারি সাঙ্গার ২০০১ সালের ১৫ জানুয়ারি এটি প্রতিষ্ঠা করলেও বর্তমানে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন নামের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে উইকিপিডিয়ার সাইটে নিবন্ধন করার পর ঐ প্রদত্ত নিয়ম অনুসারে যেকেউ এখানে তথ্যমূলক নিবন্ধন যোগ করে অবদান রাখতে পারে। বর্তমানে উইকিপিডিয়া প্রায় তিন কোটির মত নিবন্ধন রয়েছে।

গবেষণা কত প্রকার ও কি কি?

সাধারণত একটি গবেষণার উদ্দেশ্য, নকশা, বিশ্লেষণ, সময়, উপাত্ত, তথ্য ইত্যাদির ওপর ভিত্তি করে এটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। নিচে গবেষণার প্রকারসমূহ আলোচনা করা হলোঃ
  • তথ্যের উৎস অনুসারে
  • উদ্দেশ্য অনুসারে গবেষণা

তথ্যের উৎস অনুসারে গবেষণা কত প্রকার ও কি কি?

তথ্যের উৎস অনুসারে গবেষণার দুই ধরণেরঃ
  • প্রাথমিক গবেষণা (Primary Research)
  • মাধ্যমিক গবেষণা (Secondary Research)

প্রাথমিক গবেষণা (Primary Research) কি?

সরাসরি উৎস থেকে উপাত্ত সংগ্রহ করে যে গবেষণা পরিচালনা করা হয় তাকে প্রাথমিক গবেষণা বলা হয়। আবার একে মৌলিক গবেষণাও বলা হয়ে থাকে। প্রাথমিক উৎস থেকে এই গবেষণার উপাত্তগুলো সংগৃহীত হয়ে থাকে।

প্রাথমিক গবেষণা সাধারণত উপাত্ত সংগ্রহ, সাক্ষাৎকার, প্রশ্নপত্র, পর্যবেক্ষণ ইত্যাদির মাধ্যমে সম্পাদিত হতে পারে।

মাধ্যমিক গবেষণা (Secondary Research) কি?

মাধ্যমিক গবেষণা হচ্ছে প্রাথমিক গবেষণার ঠিক বিপরীত। মাধ্যমিক গবেষণা হল সেই তথ্য যা ইতিমধ্যেই প্রাথমিক উৎসের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়েছে। যে প্রক্রিয়ায় কোন উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করে বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতিতে মাধ্যমিক উৎস। 

যেমনঃ বই, সাময়িকী, নথি, চিত্র, প্রকাশিত গবেষণাপত্র, সরকারি রেকর্ড, সংবাদপত্র, ভিডিও প্রতিবেদন ইত্যাদি থেকে উপাত্ত নিয়ে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করে নতুন সিদ্ধান্তে পৌঁছানো হয় তাকে মাধ্যমিক গবেষণা বলে।

যে গবেষণায় তথ্য সহজলভ্য উৎস থেকে প্রাপ্ত হয় তা গৌণ কিংবা মাধ্যমিক গবেষণা। যেহেতু, পাওয়া তথ্য ইতিমধ্যে বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যা করা হয়েছে, সেহেতু গবেষককে কেবল তার পছন্দের ডেটা সেখান থেকে বের করতে হয়। আর এধরনের গবেষণায় সময়, অর্থ তুলনামূলক কম লাগে।

তাছাড়া গবেষক সরকারী সংস্থা, সমিতি, বই, জার্নাল, মিডিয়া ইত্যাদি উৎস থেকে তথ্য ব্যবহার করে থাকেন। আর এসকল সংগৃহীত তথ্য প্রাথমিকভাবে ম্যাগাজিন, পুস্তিকা, সংবাদপত্র, ব্লগ, ওয়েবসাইট, জার্নাল, রিপোর্ট, এনসাইক্লোপিডিয়া ও উইকিপিডিয়া ইত্যাদিতে প্রকাশিত হয়ে থাকে।

উদ্দেশ্য অনুসারে গবেষণা কত প্রকার ও কি কি?

উদ্দেশ্য অনুসারে গবেষণা দুই ধরণেরঃ
  • তাত্ত্বিক গবেষণা (Theoretical Research)
  • ফলিত গবেষণা (Applied Research)

তাত্ত্বিক গবেষণা (Theoretical Research)  কি?

তাত্ত্বিক বা মৌলিক গবেষণা হল বিশ্বাস এবং অনুমানের একটি পদ্ধতিগত যৌক্তিক অনুসন্ধান। তাত্ত্বিক গবেষণা বা মৌলিক গবেষণার উদ্দেশ্য হলো নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করা। 

যে বিষয়ে পূর্বে কখনো গবেষণা হয়নি অথবা পূর্বে গবেষণা করা হয়েছে কিন্তু সেখানে বিশেষ পরিবর্তন বা নতুন কিছু সংযোজনের জন্য যে গবেষণা পরিচালিত হয় তা হল তাত্ত্বিক গবেষণা।

ফলিত গবেষণা (Applied Research) কি?

ফলিত গবেষণা বলতে বৈজ্ঞানিক অধ্যয়নকে বোঝায় যা মূলত দৈনন্দিন ব্যবহারিক সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে। উদাহরণস্বরূপ, এটি দৈনন্দিন সমস্যার সমাধান, অসুস্থতা নিরাময় এবং উদ্ভাবনী প্রযুক্তি বিকাশের জন্য ব্যবহৃত হয়।

যে গবেষণার মাধ্যমে তাত্ত্বিক গবেষণা থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানকে বাস্তবক্ষেত্রে প্রয়োগের উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয় তাকে ফলিত গবেষণা বলে। ফলিত গবেষণার উদ্দেশ্য হলো তাত্ত্বিক গবেষণালব্ধ প্রাপ্ত জ্ঞানের বাস্তবিক প্রয়োগ।

ব্যবহার করা উপাত্ত অনুসারে গবেষণা কত প্রকার ও কি কি?

ব্যবহার করা উপাত্ত অনুসারে গবেষণা দুই ধরণেরঃ
  • গুণগত গবেষণা (Qualitative Research)
  • পরিমাণগত গবেষণা (Quantitative Research)

গুণগত গবেষণা (Qualitative Research) কি?

যে গবেষণার প্রয়োজনীয় উপাত্ত সরাসরি পর্যবেক্ষণ, সাক্ষাৎকার, প্রশ্নমালা, ফোকাস গ্রুপ আলোচনা ইত্যাদি পদ্ধতির মাধ্যমে সংগ্রহ করে তা ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করা হয় যার সব ই অ-গাণিতিক বা অপরিমাপযোগ্য তাকে গুণগত গবেষণা বলা হয়। গুণগত গবেষণা সাধারণত সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা ধারার সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি। 

গুণগত গবেষণা করা হয় কোনো কিছু সম্পর্কে নতুনভাবে জানতে, তুলনা করতে বা কখনো কখনো সম্পর্ক নির্ণয়ের জন্য। গুণগত গবেষণার ফলাফল গাণিতিক উপায়ে কিংবা পরিসংখ্যানভাবে প্রকাশ করা যায় না।

পরিমাণগত গবেষণা (Quantitative Research) কি?

যে গবেষণায় ব্যবহৃত উপাত্ত সব সময় সংখ্যাসূচক হয় ও যা গাণিতিক এবং পরিসংখ্যাগত পদ্ধতি ব্যবহার করে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করা হয় তাকে পরিমাণগত গবেষণা বলা হয়।

গবেষণার ক্ষেত্র ও গভীরতা অনুসারে গবেষণা কত প্রকার ও কি কি? 

গবেষণার ক্ষেত্র ও গভীরতা অনুসারে গবেষণা চার ধরনেরঃ
  • অনুসন্ধানী গবেষণা (Exploratory Research)
  • বর্ণনামূলক গবেষণা (Descriptive Research)
  • ব্যাখ্যামূলক গবেষণা (Explanatory Research)
  • সম্পর্কযুক্ত গবেষণা (Correlational Research

অনুসন্ধানী গবেষণা (Exploratory Research) কি?

অনুসন্ধানমূলক গবেষণা হল এমন একটি সমস্যা অনুসন্ধান করার প্রক্রিয়া যা অতীতে অধ্যয়ন করা হয়নি বা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করা হয়নি। এই ধরনের গবেষণায় প্রাথমিক উপাত্ত ও মাধ্যমিক উপাত্ত উভয়ই ব্যবহার কার হয়।

পূর্বের কোনো গবেষণা হতে প্রাপ্ত জ্ঞান সু-স্পষ্টভাবে বোঝা না গেলে অথবা তা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে না পারলে, উক্ত বিষয়ের ওপর স্পষ্ট ধারণা অর্জন ও তার সঠিক ব্যবহার জানার জন্য যে বিজ্ঞানভিত্তিক ধারাবাহিক অনুসন্ধান প্রক্রিয়া পরিচালিত হয় তাকে অনুসন্ধানী গবেষণা বলে। 

কোনো বিষয়ের ওপর পূর্বে পর্যাপ্ত গবেষণা পরিচালিত না হলেও সেক্ষেত্রে অনুসন্ধানী গবেষণা করা যায়।

বর্ণনামূলক গবেষণা (Descriptive Research) কি?

সমাজবিজ্ঞান গবেষণা শাখায় বহুল পরিচিতি একটি গবেষণা হল বর্ণনামূলক গবেষণা। আর এতে নির্দিষ্ট সময়, ঘটনা, বিশ্বাস, প্রবণতা, প্রতিক্রিয়া ও দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদি বিষয়ের ওপর বর্ণনা করা হয়। 

বর্ণনামূলক গবেষণায় অনেক সময় পর্যাপ্ত উপাত্ত সংগ্রহ এবং অনুসন্ধান না করেই ফলাফল প্রদান করা হয়ে থাকে।

ব্যাখ্যামূলক গবেষণা (Explanatory Research) কি?

যে গবেষণার মাধ্যমে কোন কিছু গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে তার কারণ ও প্রভাব সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় তাকে ব্যাখ্যামূলক গবেষণা বলা হয়। 

বর্ণনামূলক গবেষণাকে ভিত্তি করেই ব্যাখ্যামূলক গবেষণার উৎপত্তি হয়েছে। আধুনিক গবেষণা হল বর্ণণামূলক গবেষণা অন্যতম।

সম্পর্কযুক্ত গবেষণা (Correlational Research) কি?

যে বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে একাধিক চলকের মধ্যে সম্পর্ক চিহ্নিত করা হয় তাকে সম্পর্কযুক্ত গবেষণা বলা হয়। পারস্পরিক সম্পর্কীয় গবেষণা একটি অপরীক্ষামূলক গবেষণা পদ্ধতি। 

যা পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষণের সাহায্যে দুটি ভেরিয়েবলের মধ্যে সম্পর্ক নির্দেশ করতে ব্যবহার হয়। পারস্পরিক সম্পর্কীয় গবেষণার ধরন তিন ধরনেরঃ
  • ইতিবাচক পারস্পরিক সম্পর্ক (Positive correlation)
  • নেতিবাচক সম্পর্ক (Negative correlation)
  • পারস্পরিক সম্পর্ক নেই (No correlation)

ইতিবাচক পারস্পরিক সম্পর্ক (Positive correlation) কি?

দুটি ভেরিয়েবলের মধ্যে একটি ইতিবাচক সম্পর্ক যখন একটি ভেরিয়েবলের বৃদ্ধি অন্য ভেরিয়েবলের বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাবে। এবং একটি ভেরিয়েবলের হ্রাস অন্য ভেরিয়েবলের হ্রাস দেখতে পাওয়া যায়। 

উদাহরণস্বরূপ বলা যায় একজন ব্যক্তির যে পরিমাণ অর্থ আছে তা ব্যক্তির মালিকানাধীন গাড়ির সংখ্যার সাথে ইতিবাচকভাবে সম্পর্কযুক্ত হতে পারে।

নেতিবাচক সম্পর্ক (Negative correlation) কি?

একটি নেতিবাচক সম্পর্ক আক্ষরিক অর্থে একটি ইতিবাচক সম্পর্কের বিপরীত হবে। আর একটি ভেরিয়েবলের বৃদ্ধি হলে, দ্বিতীয় চলকটি বিপরীতে হ্রাস দেখায়।

পারস্পরিক সম্পর্ক নেই (No correlation) কি?

এ ধরনের গবেষণা দুটি ভেরিয়েবলের মধ্যে কোন সম্পর্ক নির্দেশ করে না। অর্থাৎ একটির পরিবর্তনে অপরটির পরিবর্তন হয় না। 

উদাহরণস্বরূপ বলা যায় কোটিপতি হওয়া এবং সুখের মধ্যে কোন সম্পর্ক নেই। অর্থ বৃদ্ধি সব সময় সুখের দিকে ধাবিত করে না।
Textile BD

Founder and Editor of Textile BD. He is a Textile Blogger & Entrepreneur. He is working as a textile job in Bangladeshi companies.

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন